প্রকৃত বন্ধু কে? সেটা চেনা যায় মানুষ বিপদে পড়লে। এখন ঠিক সেটাই দেখা যাচ্ছে স্টার জলসার (Star Jalsha) ‘অনুরাগের ছোঁয়া'(Anurager Chowa)তে। দীপা যখন বিপদে পড়েছিল দীপার পাশে তার আপন স্বামীও ছিল না। কিন্তু প্রকৃত বন্ধু অর্জুন সবসময় তার পাশে থেকেছে। তার বিপদে আপদে ছায়া হয়ে দাঁড়িয়েছে। আজ সেই অর্জুন এর এখন বিপদ। বন্ধুত্ব পালনে হেরে যায়নি দীপাও।
আজ সেও অর্জুনের বিপদে পাশে দাঁড়িয়েছে। ধারাবাহিকের কাহিনী অনুযায়ী জানা যায়, অর্জুন তার ইনস্টিটিউটের পেছনে আট কোটি টাকা ইনভেস্ট করেছে। দুর্ভাগ্যবশত আর যারা ইনভেস্ট করেছিল সকলেই নিজেদের হাত তুলে নিয়েছে। ফলে সব টাকাই বাদের খাতায় চলে গেছে। এই অবস্থায় কি করবে অর্জুন? তার পাশে তো কেউ নেই।
এই পরিস্থিতিতে অর্জুনের পাশে প্রয়োজন দীপার। তাই খোকা জেঠু এসে দীপাকে বলে, অর্জুন খুব বিপদে রয়েছে, ওর যা অবস্থা ও শেষ হয়ে যাবে। দীপা প্রথমে যেতে না চাইলে সোনা-রূপা দীপাকে যাওয়ার কথা বলে। দীপা তখন অর্জুনের কাছে যায়। অর্জুনকে গিয়ে জিজ্ঞাসা করে, ‘অর্জুনদা তুমি ভালো আছ?’ অর্জুন সম্মতি জানায়, সে ভালো আছে।
আরও পড়ুনঃ TRP ফেরাতে ধারাবাহিকে নতুন চমক, ‘হরগৌরী পাইস হোটেলে’ এন্ট্রি নিলেন ‘মিঠাই’ অভিনেত্রী
তখন দীপা বলে, অর্জুনদা তোমার এই বিপদের কথা তুমি জানাওনি কেন? দীপা শুধু নিয়েই যাবে তোমার থেকে? তোমার পাশে দাঁড়াবে না।’ দীপার এই কথা শুনে, দীপাকে পাশে পেয়ে অর্জুন আবার যেন শান্তি ফিরে পায়। আবার নতুন করে সবকিছু করার কথা ভাবে। অন্যদিকে সেনগুপ্ত বাড়ির বিপদ ঘনিয়ে আসছে।
পাপাই বলে, ‘আগুন লাগিয়ে দেব, সেই আগুনে জ্বলে পুড়ে শেষ হবে পুরো সেনগুপ্ত বাড়ি’। দীপা যাকে জেলে ঢুকিয়েছিল, সে দীপার জীবনকে নরক করে দেবে। এর পাশাপাশি পাপাই বলে, আমার গোটা সেনগুপ্ত বাড়ি চাই। মিশকা জেল থেকে বেরোলে সেনগুপ্ত বাড়ি গিফট করব। সবদিকেই বিপদ ঘনিয়ে আসছে। আর এই সবকিছু থেকে অজ্ঞাত হয়ে আছে সূর্য।