জি বাংলার জনপ্রিয় ধারাবাহিক গুলির একটি ‘ইচ্ছে পুতুল’। শুরু থেকে এই সিরিয়াল টিআরপি তালিকায় উঠতে না পারলেও, রূপঙ্কর নামক চরিত্রটি প্রবেশের পর ধারাবাহিকটি তালিকায় সেরা ১০ এ উঠে এসেছিল। তবে বর্তমান ট্র্যাকে আবারও কিছুটা পিছিয়ে পড়েছে ইচ্ছে পুতুল। সাম্প্রতিক গল্প অনুযায়ী মেঘ মৃত্যুমুখ থেকে বেঁচে ফিরে এসেছে।
ময়ূরী বোনের উপর প্রতিশোধ নিতে সকলের সামনে তাকে বদনাম করতেই দুবার ভাবেনি। তার চরিত্রে দাগ দিয়ে সকলের সামনে তাকে অপদস্ত করেছে। শুধু এখানেই শেষ করেনি সে সবাইকে বারবার বোঝানোর চেষ্টা করেছে মেঘ গান গাওয়ার নাম ফুর্তি করতে গিয়েছিল জিষ্ণুর সাথে।
এই ঘটনায় মেঘ বেশ ভেঙে পরে। সে নিজেকে আর শক্ত রাখতে পারেনা। তাই শেষমেষ আত্মহত্যার পথ বেছে নেয়। কিন্তু মেঘ পারেনি নিজের জীবন শেষ করতে। তার বাবা-মায়ের প্রার্থনা, ডাক্তারদের ক্রমাগত প্রচেষ্টায় মেঘ অবশেষে ফিরে পেয়েছে নিজের জীবন। এমনকি মেঘের জন্য নীল ছুটে গেছে ভগবানের দরজায়।
মেঘকে সুস্থ করে তুলতে নীল হাসপাতালে অপেক্ষা করে গেছে দিনের পর দিন। মেঘ এইভাবে নীলকে দেখে একটু দুর্বল হয়ে পড়ছিল। তবে মেঘের বাবা তাকে আর কোনোরকম মানসিক চাপের পরিস্থিতিতে ফেলতে চায়না। তাই মেঘকে দ্বিতীয়বার আর নীলকে বিশ্বাস করা থেকে মেঘকে সতর্ক করতে চান অনিন্দ্য।
মেঘ বুঝতে পারে তার বাবা তাকে কেন এইরকম বলছে। তাই সে নীলকে আর দ্বিতীয়বার সুযোগ দেয়না। সে নীলকে ফিরিয়ে দেয়। অন্যদিকে, ময়ূরী আবার নীলের মনে মেঘের নাম বিষ ঢালার চেষ্টা করতে থাকে। নীল তাকে বহুবার চুপ করতে বললেও ময়ূরী শোনেনা। সে মেঘ আর জিষ্ণুকে জড়িয়ে নোংরা ইঙ্গিত করতে থাকে রিসর্টের ঘটনাকে ঘিরে। আর নীল সেটা সহ্য করতে না পেরে ময়ূরীকে সপাটে একটা চড় কষিয়ে দেয়।